New Voter Registration- নতুন ভোটার নিবন্ধন প্রক্রিয়া - ALL JOB CIRCULAR

হাইলাইটস

New Voter Registration- নতুন ভোটার নিবন্ধন প্রক্রিয়া

New Voter Registration- নতুন ভোটার নিবন্ধন প্রক্রিয়া

নতুন ভোটার হিসেবে নিবন্ধনের জন্য কিভাবে আবেদন করতে হবে এবং নতুন ভোটার হবার জন্য কি কি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আবেদনের সাথে জমা দিতে হয় সে বিষয়ে অনেকের সুস্পষ্ট ধারণা নেই। তাই নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার ক্ষেত্রে অনেকেই ভোগান্তিতে পড়ে থাকেন। বর্তমান সময়ে নতুন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন করা বা নতুন ভোটার হওয়া খুবই সহজ। আপনারা চাইলে খুব সহজে অনলাইনে নতুন ভোটার নিবন্ধনের আবেদন করে খুব দ্রুতই ভোটার আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন। নতুন ভোটারের নিবন্ধনের আবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেয়ার চেষ্টা করবো এই পোষ্টের মাধ্যমে। 


এনআইডি সংশোধন সম্পর্কে জানুনঃ National ID (NID) Card- জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন


নতুন ভোটার আইডি বা নিবন্ধনের জন্য দুই ভাবে আবেদন করা যায়। 

প্রথমত, আপনি যেই এলাকার নাগরিক বা আপনি যেখানে দীর্ঘদিন যাবৎ বসবাস করে আসছেন সেই এলাকা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে ভোটার (নিবন্ধন ফরম-২) পূরণ করে আবেদনের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা রেজিস্ট্রেশন অফিসার বরাবর আবেদন করতে হবে। আপনার আবদেন যাচাই বাছাই সাপেক্ষে সঠিক মর্মে প্রতীয়মান হলে আপনাকে ছবি ও আঙ্গুলের ছাপ গ্রহণের জন্য অনুমতি প্রদান করবেন। ছবি এবং আঙ্গুলের ছাপ প্রদানের পর আপনার আবেদনটি অনলাইনে আপলোড করা হবে। অনলাইনে আপলোডের পর AFIS ম্যাচিং করা হবে আপনি ইতোপূর্বে বাংলাদেশের কোথায়ও ভোটার হয়েছেন কিনা যাচাইয়ের জন্য। AFIS ম্যাচিং-এর পর তা যদি অনুমোদিত হয় তাহলে আপনি ভোটার তালিকায় অনর্ভূক্তির যোগ্য হবেন।

মনে রাখবেন নতুন ভোটার আবেদন ফরম অনলাইন থেকে ডাউনলোড করা যায় না। নতুন ভোটার আবেদন ফরম এর উপর একটি করে ইউনিক নম্বর থাকে বিধায় অনলাইন থেকে ডাউনলোড করলে তা ডুপ্লিকেট হয়ে যায়। ফলে পরবর্তীতে নানা ধরণের বিপদে পড়তে হয়। সুতরাং অফিসে আবেদন করে ভোটার হওয়ার জন্য অনলাইন থেকে নতুন ভোটার আবেদন ফরম ডাউনলোড কখনোই করবেন না।


বিঃদ্রঃ বর্তমানে এনআইডি সংক্রান্ত সকল সেবা অনলাইন হবার কারণে আপনি সরাসরি উপজেলা নির্বাচন অফিসে ফরম-২ পূরণ করে ভোটার হতে পারবেন না, বিশেষ কারণ না থাকলে।


দ্বিতীয়ত, বর্তমানে এনআইডি সংক্রান্ত সকল আবেদন (ভোটার এলাকা স্থানান্তর ব্যতীত) অনলাইনে করা যায়। এনআইডি আপনার গুরুত্বপূর্ণ দলিল, তাই সঠিক তথ্য দিয়ে অনলাইনে নিজেই নিজের আবেদন সম্পন্ন করার চেষ্ঠা করবেন। আপনার বিষয়ে আপনি সঠিক তথ্য সমূহ ভালোভাবে জেনে আবেদন করলে পরবর্তীতে তা হয়রানি বা জটিলতা এড়াতে সক্ষম হবে। অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণের পর তা ডাউনলোড করে A4 সাইজের কাগজে প্রিন্ট করবেন এবং প্রিন্ট কপির ২য় পৃষ্ঠায় নিজের স্বাক্ষর, আপনার সম্পর্কে জানেন এমন পরিচিত ব্যক্তি বা ওয়ার্ড কাউন্সিলর কর্তৃক এনআইডি নম্বর সহ স্বাক্ষর গ্রহণ করবেন। এরপর প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্রসহ অফিসে জমা দিলে আপনার আবেদন যাচাই বাছায় করে আপনাকে বায়োমেট্রিক (ছবি এবং স্বাক্ষর) প্রদানের জন্য তারিখ প্রদান করবেন। অনলাইনে নতুন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন করার নিয়ম খুবই সহজ।

অনলাইনে নতুন ভোটার হিসেবে নিবন্ধনের আবেদন কিভাবে করবেন তা নিচের ধাপসমূহ অনুসরণ করলে আশা করি খুবই সহজে আপনি আবেদনটি সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন।

অনলাইনে ভোটার হিসেবে নিবন্ধনের জন্য আবেদন:- 

অনলাইনে নতুন ভোটার হিসেবে নিবন্ধনের আবেদন করতে হলে প্রথমে আপনার মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে ভিজিট করতে হবে https://services.nidw.gov.bd। এই ঠিকানায় ভিজিট করলে নিচের ছবির মত একটি ওয়েব সাইট আসবে। 


  নতুন ভোটার হিসেবে নিবন্ধনের জন্য আবেদন করুন বাটনে ক্লিক করলে নিচের ছবির মত একটি ফরম আসবে। 



এই ফরমে আবেদনকারীর পূর্ণনাম ইংরেজিতে এবং জন্ম তারিখ লিখতে হবে। তারপরের ঘরে সঠিকভাবে ক্যাপচা কোডটি লিখে বহাল বাটনে ক্লিক করতে হবে। এরপর নিচের ছবির মত একটি পেজ আসবে। 


এই পেজে আবেদনকারীর একটি সচল মোবাইল নম্বর লিখে বার্তা পাঠান বাটনে ক্লিক করতে হবে। অতঃপর মোবাইলে ৬ সংখ্যার একটি কোড আসবে। কোনক্রমে বাতিল বাটনে চাপ পড়লে পুরো আবেদনটি বাতিল হয়ে যাবে। এরপর নিচের ছবির মত একটি পেজ আসবে।



মোবাইলে প্রাপ্ত ৬ সখ্যার যাচইকরণ কোডটি সঠিকভাবে লিখে বহাল বাটনে ক্লিক করতে হবে। কোডটি যেতে বিলম্ব হলে একটি সময় নিয়ে অপেক্ষা করতে পারেন। যদি বেশি সময় নেয় তাহলে পুনরায় পাঠান বাটনে ক্লিক করলে আবার নতুন একটি কোড যাবে। এক্ষেত্রে উল্লেখিত নম্বরে পর্যাপ্ত নেটওয়ার্ক এবং নম্বরটি সচল আছে কিনা নিশ্চিত হয়ে নিবেন। কোডটি সঠিক হলে নিচের ছবির মত একটি পেজ দেখা যাবে।


এই পেজে আবেদনকারী ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড সেট করার সুযোগ পাবেন। উল্লেখ্য, ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড সেট করার ক্ষেত্রে অবশ্যই এমনভাবে সেট করতে হবে যাতে সেটি মনে রাখার মত হয়। প্রয়োজনে কোথায়ও তা সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। কারণ এই ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ডটি অবশ্যই সংরক্ষণ করতে হবে। পরবর্তীতে একাউন্টে লগইন করতে হলে এই পাসওয়ার্ডটির্ড প্রয়োজন হবে। তারপর বহাল বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলেই একাউন্ট তৈরী হয়ে যাবে এবং নিচের ছবির মত প্রোফাইটি দেখা যাবে।


নতুন ভোটার আবেদন করার জন্য এখন প্রোফাইল অপশনে ক্লিক করলে ব্যক্তিগত তথ্য, অন্যান্য তথ্য এবং ঠিকানা এই তিন প্রকার তথ্য প্রদান করার জন্য বলা হবে। ব্যক্তিগত তথ্য, অন্যান্য তথ্য ও ঠিকানা আপডেট করার জন্য এডিট বাটনে ক্লিক করতে হবে। 




এডিট বাটনে ক্লিক করলে একটি ফরম ওপেন হবে। উপরের ছবিতে আবেদনকারীর ব্যক্তিগত তথ্যাদি দেখতে পারছেন, অনুরূপভাবে আপনাকেও এই ফরম পূরণ করতে হবে। আবেদনকারীর ইংরেজি নাম, জন্ম তারিখ ও জাতীয়তা সিলেক্ট করাই থাকবে। শুধু বাংলা নাম, লিঙ্গ, রক্তের গ্রুপ, জন্ম নিবন্ধন নম্বর ও জন্মস্থান সিলেক্ট করবেন।


একই ফরমের ব্যক্তিগত তথ্যের নিচে পিতা, মাতা ও বড় ভাইয়ের তথ্য সিলেক্ট করতে হবে। পিতা যদি মৃত হয় তাহলে মৃত টিক চিহ্ন দিতে হবে এবং মৃত্যুর সাল লিখতে হবে। তারপর পিতার নাম বাংলায় ও ইংরেজি লিখতে হবে। পিতার এনআইডি নম্বর বা ভোটার নম্বর একটি লিখলেই হয়। 



অনুরূপভাবে মাতার তথ্যাদির ক্ষেত্রেও মৃত হলে টিক চিহ্ন দেবেন এবং মৃত্যুর সাল লিখে দেবেন অথবা মৃত না হলে টিক চিহ্ন দেয়া লাগবে না। তারপর মায়ের বাংলা নাম, ইংরেজি নাম এবং এনআইডি নম্বর অথবা ভোটার নম্বর লিখতে হবে।
বড় ভাই/বোনের তথ্যের স্থানে আবেদনকারীর বড় ভাই অথবা বোনের নাম ও এনআইডি নম্বর লিখে দেবেন। যদি আবেদনকারীর বড় ভাই/বোন না থাকে তাহলে লেখার দরকার নেই। 





ব্যক্তিগত তথ্যাদি ফরমের নিচের দিকে আবেদনকারীর স্বামী/স্ত্রীর তথ্য দিতে হবে। আবেদনকারী যদি বিবাহিত হন তাহলে বৈবাহিক অবস্থা বিবাহিত সিলেক্ট করতে হবে এবং স্বামী/স্ত্রীর নাম, এনআইডি নম্বর লিখতে হবে।


আবেদনকারীর যদি একাধিক স্বামী/স্ত্রী থাকে তাহলে পর্যায়ক্রমে সকলের নাম ও এনআইডি নম্বর উল্লেখ করতে হবে। যদি আবেদনকারীর স্বামী/স্ত্রী মৃত হয় তাহলে মৃত্যুর সাল উল্লেখ করতে হবে। 


ব্যক্তিগত তথ্যাদি পূরণ শেষে অন্যান্য তথ্য পূরণ করতে হবেঃ



অন্যান্য তথ্যের মধ্যে শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশা, অসমর্থতা, সনাক্তকরণ চিহ্ন, টিন নম্বর, ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর, পাসপোর্ট নম্বর, ধর্ম, টেলিফোন নম্বর ও মোবাইল নম্বর উল্লেখ করতে হয়। আবেদনকারী তার তথ্য অনুযায়ী ফরমটি পূরণ করবেন।


বি.দ্রঃ আবেদনকারীর যদি কোন অসমর্থতা না থাকে তাহলে এই ফিল্ড পূরণ করা যাবে না। ভুল করেও যদি কোন অসমর্থতা উল্লেখ হয়ে যায় তাহলে পরবর্তীতে জটিলতা সৃষ্টি হবে। 


অন্যান্য তথ্য পূরণ শেষে ঠিকানা পূরণ করতে হবেঃ



প্রথমে অবস্থানরত দেশের নাম সিলেক্ট করতে হবে এবং তা বাংলাদেশ সিলেক্ট করবেন (বিদেশে ভোটার নিবন্ধন এখনো শুরু হয়নি)। তারপর বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা সঠিকভাবে পূরণ করবেন। আবেদনকারীর বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা যদি আলাদা হয় সেক্ষেত্রে আলাদা পূরণ করতে হবে। তারপর ভোটার এরিয়া সিলেক্ট করতে হবে। ভোটার এরিয়া হচ্ছে যে এলাকা/গ্রাম/মহল্লার ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করতে ইচ্ছুক সেই এলাকার নাম। ভুল হলে ভুল তালিকায় নাম চলে যাবে। 


বি.দ্রঃ ভোটার এরিয়া সিলেক্ট করার সময় অবশ্যই বর্তমান ঠিকানার ভোটার হিসেবে সিলেক্ট করবেন। কারণ যাদের স্থায়ী ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা ভিন্ন তারা যেকোন সময় ঠিকানা পরিবর্তন করলে এতে জটিলতা সৃষ্টি হবে না।


ঠিকানার ফিল্ড পূরণ শেষে উপরে ডান পাশে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করতে হবে।


পরবর্তী বাটনে ক্লিক করার পর কাগজপত্র আপলোড করার অপশন আসবে। কিন্ত এখানে কাগজপত্রের প্রয়োজন নেই। পুনরায় পরবর্তী বাটনে ক্লিক করতে হবে। 


নিশ্চিত করুন অপশনে আসার পর সাবমিট করতে হবে। সাবমিট বাটনে ক্লিক করলে পেজটি লোড হয়ে প্রোফাইল অপশনে নিয়ে যাবে এবং ডাউনলোড বাটন দেখা যাবে। ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করলে ভোটার নিবন্ধন ফরম ডাউনলোড হবে এবং ফরমটি প্রিন্ট করে নিতে হবে।


ফরম প্রিন্ট করার পর অবশ্যই যা করতে হবেঃ
কোন প্রকার ভোগান্তি ছাড়া ভোটার নিবন্ধন সম্পন্ন করতে অবশ্যই ফরমের ২য় পৃষ্ঠায় ৩৩ নং ক্রমিকে আবেদনকারীর স্বাক্ষর/ টিপসহি (নিরক্ষর হলে) দিতে হবে।

৩৪ ও ৩৫ নং ক্রমিকে আবেদনকারীকে চেনেন এমন প্রতিবেশি বা নিকট আত্নীয়ের এনআইডি নম্বর ও স্বাক্ষর নিতে হবে (বাধ্যতামূলক)। 

৪০, ৪১ ও ৪২ নং ক্রমিকে এলাকার জনপ্রতিনিধী যেমন, চেয়ারম্যান/পৌর মেয়র অথবা ওয়ার্ড মেম্বর/ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইত্যাদি এদের যেকোন একজনের নাম, এনআইডি নম্বর এবং স্বাক্ষর নিতে হবে এবং অব্যশ্যই তাদের স্বাক্ষরের নিচে সীল ব্যবহার করতে হবে (বাধ্যতামূলক)। 


নতুন ভোটার নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসমূহ 

একজন ব্যক্তির নতুন ভোটার হতে হলে বেশ কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হয়। নতুন ভোটার নিবন্ধন ফরমে ভোটারের যে সকল তথ্য লেখা হয় সেই তথ্যের স্বপক্ষে কাগজপত্র জমা দিতে হয়। নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে সে বিষয়ে নিম্নে বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করা হলো। 

❖❖ জন্ম নিবন্ধন সনদ: আবেদনকারীর অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ (বাধ্যতামূলক)। 


❖❖ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ: আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা তার বেশি হলে এসএসসি/সমমান সনদ। প্রয়োজনে এসএসসি সনদের সাথে সর্বশেষ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদটি জমা দিতে পারেন। যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ নেই তাদের ক্ষেত্রে জমা দেয়ার প্রয়োজন নেই। 

❖❖ পিতা-মাতার এনআইডি কপি: আবেদনকারীর পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডের কপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। যদি পিতা-মাতা বেঁচে না থাকে তাহলে তাদের মৃত্যুর সনদ জমা দিতে হবে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)। 

❖❖ বৈবাহিক সনদ ও স্বামী/স্ত্রীর NID কার্ডের কপি: আবেদনকারী বিবাহিত হলে আবেদনকারীর স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি এবং কাবিননামা/বৈবাহিক সনদ আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। 

❖❖ রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার রিপোর্ট: আবেদনকারীর রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার রিপোর্ট আবেদনের সাথে জমা দিতে হয়।। এটি বাধ্যতামূলক না তবে জমা দিতে পারলে ভালো। 

❖❖ প্রতয়নপত্র: চেয়ারম্যান/পৌর মেয়র/ওয়ার্ড মেম্বর/ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র

❖❖ নাগারিক সনদ: আবেদনকারীর নাগরিকত্বের সনদ (বাধ্যতামূলক)। 

❖❖ ইউটিলিটি বিলের কপি: বিদ্যুৎ বিল/পানি বিল/গ্যাস বিলের কপি (বাধ্যতামূলক)। বাড়ীর যেকোন একজন সদস্যের নামে হলেই হবে। 

❖❖ ট্যাক্স রশিদ: চৌকিদারী ট্যাক্স রশিদ/পৌর করের রশিদ/বাড়ী ভাড়ার রশিদ (বাধ্যতামূলক)। বাড়ীর যেকোন একজন সদস্যের নামে হলেই হবে। 

❖❖ অঙ্গীকারনামা: পূর্বে কখনো ভোটার হয়নি মর্মে ঙ্গীকারনামা। যাদের বয়স অনেক বেশি তাদের ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক। 

❖❖ পাসপোর্ট: আবেদনকারী যদি পাসপোর্টধারী বা প্রবাসী হয়ে থাকেন তাহলে পাসপোর্টের কপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। (যদি থাকে)। 

❖❖ ড্রাইভিং লাইসন্স: আবেদনকারীর যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকে তাহলে তার একটি কপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। (যদি থাকে)। 

উল্লেখিত কাগজপত্রের মধ্যে যে কাগজগুলো আপনার আছে সেগুলো নতুন ভোটার নিবন্ধন ফরম-২ এর সাথে সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে। এছাড়া সংশ্লিষ্ট রেজিস্ট্রেশন অফিসারের পরামর্শ অনুযায়ী কাগজপত্র দাখিলের প্রয়োজন হতে পারে।

অফিস থেকে ছবি, স্বাক্ষর, হাতের ছাপ ও চোখের আইরিশ স্ক্যান করে নেয়ার পর আপনাকে নতুন ভোটার নিবন্ধন ফরম-২ এর নিচের অংশ কেটে দেবে। আপনি নতুন ভোটার নিবন্ধন স্লিপটি সংরক্ষণ করবেন। আপনার সকল তথ্য সঠিক হলে অল্প কিছু দিনের মধ্যে আপনার মোবাইল নম্বরে এসএমএস এর মাধ্যমে ১০ সংখ্যার স্মার্ট এনআইডি নম্বর পাঠানো হবে। এনআইডি নম্বর হাতে পাওয়ার পর অনলাইন থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র ডাউনলোড করা যাবে। ভোটার আইডি কার্ডটি ডাউনলোড করার পর প্রিন্ট করে লেমিনেটিং করে যাবতীয় কাজ করতে পারবেন। 

এনআইডি সংশোধন সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুনঃ  NID কার্ড সংশোধন করবেন যেভাবে

যদি নতুন ভোটার আবেদন ফরম পূরণ সম্পর্কে কারো কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্টস করে জানাবেন। আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে চেষ্টা করবো। লেখাটি ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করার অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ....।

২টি মন্তব্য:

Our News 365 বলেছেন...

31/12/2007 abadon kora jabe.

Admin বলেছেন...

জি ভাই অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। বিস্তারিত জানুনঃ https://www.alljobcircular.com/2022/12/New%20Voter%20Registration.html