প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ব্যবহৃত গণিতের সকল সূত্র এবং গণিতের শর্টকাট বা শর্ট টেকনিক সমূহ
বীজগণিতের সংক্রান্ত সকল সূত্র সমূহঃ
1. (a+b)²= a²+2ab+b²
2. (a+b)²= (a-b)²+4ab
3. (a-b)²= a²-2ab+b²
4. (a-b)²= (a+b)²-4ab
5. a² + b²=
(a+b)²-2ab.
6. a² + b²=
(a-b)²+2ab.
7. a²-b²= (a +b)(a -b)
8. 2(a²+b²)=
(a+b)²+(a-b)²
9. 4ab = (a+b)²-(a-b)²
10. ab =
{(a+b)/2}²-{(a-b)/2}²
11. (a+b+c)² =
a²+b²+c²+2(ab+bc+ca)
12. (a+b)³ =
a³+3a²b+3ab²+b³
13. (a+b)³ =
a³+b³+3ab(a+b)
14. a-b)³=
a³-3a²b+3ab²-b³
15. (a-b)³=
a³-b³-3ab(a-b)
16. a³+b³= (a+b)
(a²-ab+b²)
17. a³+b³= (a+b)³-3ab(a+b)
18. a³-b³ = (a-b)
(a²+ab+b²)
19. a³-b³ =
(a-b)³+3ab(a-b)
20. (a² + b² + c²) =
(a + b + c)² – 2(ab + bc + ca)
21. 2 (ab + bc + ca) =
(a + b + c)² – (a² + b² + c²)
22. (a + b + c)³ = a³
+ b³ + c³ + 3 (a + b) (b + c) (c + a)
23. a³ + b³ + c³ –
3abc =(a+b+c)(a² + b²+ c²–ab–bc– ca)
24. a3 + b3 + c3 –
3abc =½ (a+b+c) { (a–b)²+(b–c)²+(c–a)²}
25.(x + a) (x + b) =
x² + (a + b) x + ab
26. (x + a) (x – b) =
x² + (a – b) x – ab
27. (x – a) (x + b) =
x² + (b – a) x – ab
28. (x – a) (x – b) =
x² – (a + b) x + ab
29. (x+p) (x+q) (x+r)
= x³ + (p+q+r) x² + (pq+qr+rp) x +pqr
30. bc (b-c) + ca (c-
a) + ab (a - b) = - (b - c) (c- a) (a - b)
31. a² (b- c) + b² (c-
a) + c² (a - b) = -(b-c) (c-a) (a - b)
32. a (b² - c²) + b
(c² - a²) + c (a² - b²) = (b - c) (c- a) (a - b)
33. a³ (b - c) + b³
(c-a) +c³ (a -b) =- (b-c) (c-a) (a - b)(a + b + c)
34. b²-c² (b²-c²) +
c²a²(c²-a²)+a²b²(a²-b²)=-(b-c) (c-a) (a-b) (b+c) (c+a) (a+b)
35. (ab + bc+ca)
(a+b+c) - abc = (a + b)(b + c) (c+a)
36. (b + c)(c + a)(a +
b) + abc = (a + b +c) (ab + bc + ca)
আয়তক্ষেত্র সংক্রান্ত সকল সূত্র সমূহঃ
1. আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল
= (দৈর্ঘ্য × প্রস্থ) বর্গ একক
2. আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা
= 2 (দৈর্ঘ্য+প্রস্থ)একক
3. আয়তক্ষেত্রের কর্ণ
= √(দৈর্ঘ্য²+প্রস্থ²)একক
4. আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য=
ক্ষেত্রফল÷প্রস্ত একক
5. আয়তক্ষেত্রের প্রস্ত=
ক্ষেত্রফল÷দৈর্ঘ্য একক
বর্গক্ষেত্র সংক্রান্ত সকল সূত্র সমূহঃ
1. বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল
= (যে কোন একটি বাহুর দৈর্ঘ্য)² বর্গ একক
2. বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা
= 4 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক
3. বর্গক্ষেত্রের কর্ণ=√2
× এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক
4. বর্গক্ষেত্রের বাহু=√ক্ষেত্রফল
বা পরিসীমা÷4 একক
ত্রিভূজ সংক্রান্ত সকল সূত্র সমূহঃ
1. সমবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল
= √¾×(বাহু)²
2. সমবাহু ত্রিভূজের উচ্চতা
= √3/2×(বাহু)
3. বিষমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল
= √s(s-a) (s-b) (s-c)
এখানে a, b, c ত্রিভুজের
তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্য, s=অর্ধপরিসীমা এবং পরিসীমা 2s=(a+b+c)
4. সাধারণ ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল
= ½ (ভূমি×উচ্চতা) বর্গ একক
5. সমকোণী ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল
= ½(a×b) (এখানে ত্রিভুজের সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয় a এবং b.)
6. সমদ্বিবাহু ত্রিভূজের
ক্ষেত্রফল = 2√4b²-a²/4 এখানে, a= ভূমি; b= অপর বাহু।
7. ত্রিভুজের উচ্চতা =
2(ক্ষেত্রফল/ভূমি)
8. সমকোণী ত্রিভুজের অতিভুজ
=√ লম্ব²+ভূমি²
9. লম্ব =√অতিভূজ²-ভূমি²
10. ভূমি = √অতিভূজ²-লম্ব²
11. সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের
উচ্চতা = √b² - a²/4 (এখানে a= ভূমি; b= সমান দুই বাহুর দৈর্ঘ্য।)
12. ত্রিভুজের পরিসীমা=তিন বাহুর সমষ্টি
রম্বস সংক্রান্ত সকল সূত্র সমূহঃ
1. রম্বসের ক্ষেত্রফল =
½× (কর্ণদুইটির গুণফল)
2. রম্বসের পরিসীমা = 4×
এক বাহুর দৈর্ঘ্য
সামান্তরিক সংক্রান্ত সকল সূত্র সমূহঃ
1. সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল
= ভূমি × উচ্চতা =
2. সামান্তরিকের পরিসীমা
= 2×(সন্নিহিত বাহুদ্বয়ের সমষ্টি)
ট্রাপিজিয়াম সংক্রান্ত সকল সূত্রঃ
1. ট্রাপিজিয়ামের ক্ষেত্রফল
=½×(সমান্তরাল বাহু দুইটির যােগফল)×উচ্চতা
ঘনক সংক্রান্ত সকল সূত্র সমূহঃ
1. ঘনকের ঘনফল = (যেকোন
বাহু)³ ঘন একক
2. ঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল
= 6× বাহু² বর্গ একক
3. ঘনকের কর্ণ = √3×বাহু
একক
আয়তঘনক সংক্রান্ত সকল সূত্র সমূহঃ
1. আয়তঘনকের ঘনফল = (দৈৰ্ঘা×প্রস্ত×উচ্চতা)
ঘন একক
2. আয়তঘনকের সমগ্রতলের
ক্ষেত্রফল = 2(ab + bc + ca) বর্গ একক
[ যেখানে a = দৈর্ঘ্য b
= প্রস্ত c = উচ্চতা ]
3. আয়তঘনকের কর্ণ = √a²+b²+c² একক
4. চারি দেওয়ালের ক্ষেত্রফল
= 2(দৈর্ঘ্য + প্রস্থ)×উচ্চতা
বৃত্ত সংক্রান্ত সকল সূত্র সমূহঃ
1. বৃত্তের ক্ষেত্রফল =
πr²=22/7r² {এখানে π=ধ্রুবক 22/7, বৃত্তের ব্যাসার্ধ=
r}
2. বৃত্তের পরিধি = 2πr
3. গোলকের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল
= 4πr² বর্গ একক
4. গোলকের আয়তন = 4πr³÷3 ঘন একক
5. h উচ্চতায় তলচ্চেদে
উৎপন্ন বৃত্তের ব্যাসার্ধ = √r²-h² একক
6. বৃত্তচাপের দৈর্ঘ্য
s=πrθ/180° , এখানে θ =কোণ
সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডার/ বেলন সংক্রান্ত সকল সূত্র সমূহঃ
সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডারের
ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,
1. সিলিন্ডারের আয়তন =
πr²h
2. সিলিন্ডারের বক্রতলের
ক্ষেত্রফল (সিএসএ) = 2πrh।
3. সিলিন্ডারের পৃষ্ঠতলের
ক্ষেত্রফল (টিএসএ) = 2πr (h + r)
সমবৃত্তভূমিক কোণক সংক্রান্ত সকল সূত্র সমূহঃ
সমবৃত্তভূমিক ভূমির ব্যাসার্ধ
r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,
1. কোণকের বক্রতলের ক্ষেত্রফল=
πrl বর্গ একক
2. কোণকের সমতলের ক্ষেত্রফল=
πr(r+l) বর্গ একক
3. কোণকের আয়তন= ⅓πr²h ঘন একক
✮বহুভুজের কর্ণের সংখ্যা=
n(n-3)/2
✮বহুভুজের কোণগুলির সমষ্টি=(2n-4)সমকোণ
(এখানে n=বাহুর সংখ্যা)
★চতুর্ভুজের পরিসীমা=চার
বাহুর সমষ্টি
ত্রিকোণমিতির সংক্রান্ত সকল সূত্র সমূহঃ
1. sinθ= लম্ব/অতিভূজ
2. cosθ= ভূমি/অতিভূজ
3. taneθ= लম্ব/ভূমি
4. cotθ= ভূমি/লম্ব
5. secθ= অতিভূজ/ভূমি
6. cosecθ= অতিভূজ/লম্ব
7. sinθ=1/cosecθ,
cosecθ=1/sinθ
8. cosθ=1/secθ,
secθ=1/cosθ
9. tanθ=1/cotθ,
cotθ=1/tanθ
10. sin²θ + cos²θ= 1
11. sin²θ = 1 - cos²θ
12. cos²θ = 1- sin²θ
13. sec²θ - tan²θ = 1
14. sec²θ = 1+ tan²θ
15. tan²θ = sec²θ - 1
16, cosec²θ - cot²θ =
1
17. cosec²θ = cot²θ +
1
18. cot²θ = cosec²θ -
1
বিয়োগের সূত্রাবলি
1. বিয়োজন-বিয়োজ্য =বিয়োগফল।
2.বিয়োজন=বিয়োগফল + বিয়োজ্য
3.বিয়োজ্য=বিযোজন-বিয়োগফল
গুণের সূত্রাবলি
1. গুণফল =গুণ্য × গুণক
2. গুণক = গুণফল ÷ গুণ্য
3. গুণ্য= গুণফল ÷ গুণক
ভাগের সূত্রাবলি
নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে।
1. ভাজ্য= ভাজক × ভাগফল
+ ভাগশেষ।
2. ভাজ্য= (ভাজ্য— ভাগশেষ)
÷ ভাগফল।
3. ভাগফল = (ভাজ্য — ভাগশেষ)÷ ভাজক।
*নিঃশেষে বিভাজ্য হলে।
4. ভাজক= ভাজ্য÷ ভাগফল।
5. ভাগফল = ভাজ্য ÷ ভাজক।
6. ভাজ্য = ভাজক × ভাগফল।
ভগ্নাংশের ল.সা.গু ও গ.সা.গু সংক্রান্ত সকল সূত্র সমূহঃ
1. ভগ্নাংশের গ.সা.গু =
লবগু লোর গ.সা.গু / হরগু লোর ল.সা.গু
2. ভগ্নাংশের ল.সা.গু =লব
গুলোর ল.সা.গু /হর গুলোর গ.সা.গু
3. ভগ্নাংশদ্বয়ের গুণফল
= ভগ্নাংশদ্বয়ের ল.সা.গু × ভগ্নাংশদ্বয়ের গ.সা.গু.
গড় নির্ণয় সংক্রান্ত সকল সূত্র সমূহঃ
1. গড় = রাশি সমষ্টি /রাশি
সংখ্যা
2. রাশির সমষ্টি = গড় ×রাশির
সংখ্যা
3. রাশির সংখ্যা = রাশির
সমষ্টি ÷ গড়
4. আয়ের গড় = মোট আয়ের
পরিমাণ / মোট লোকের সংখ্যা
5. সংখ্যার গড় = সংখ্যা
গুলোর যোগফল /সংখ্যার পরিমান বা সংখ্যা
6. ক্রমিক ধারার গড় =শেষ
পদ +১ম পদ /2
সুদকষার পরিমান নির্নয় সংক্রান্ত সকল সূত্র সমূহঃ
1. সুদ = (সুদের হার×আসল×সময়)
÷১০০
2. সময় = (100× সুদ)÷
(আসল×সুদের হার)
3. সুদের হার = (100×সুদ)÷(আসল×সময়)
4. আসল = (100×সুদ)÷(সময়×সুদের
হার)
5. আসল = {100×(সুদ-মূল)}÷(100+সুদের
হার×সময় )
6. সুদাসল = আসল + সুদ
7. সুদাসল = আসল ×(1+ সুদের
হার)× সময় |[চক্রবৃদ্ধি সুদের ক্ষেত্রে]।
লাভ-ক্ষতির এবং ক্রয়-বিক্রয় সংক্রান্ত সকল সূত্র সমূহঃ
1. লাভ = বিক্রয়মূল্য-ক্রয়মূল্য
2. ক্ষতি = ক্রয়মূল্য-বিক্রয়মূল্য
3. ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য-লাভ
অথবা, ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য
+ ক্ষতি
4.বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য
+ লাভ
অথবা, বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য-ক্ষতি
1-100 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যামনে রাখার সহজ উপায়ঃ
শর্টকাট :- 44 -22
-322-321
★ 1থেকে100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=25টি
★ 1থেকে10পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=4টি
2,3,5,7
★ 11থেকে20পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=4টি
11,13,17,19
★ 21থেকে30পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি
23,29
★ 31থেকে40পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি
31,37
★41থেকে50পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=3টি
41,43,47
★ 51থেকে 60পর্যন্ত মৌলিক
সংখ্যা=2টি 53,59
★ 61থেকে70পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি
61,67
★ 71থেকে80 পর্যন্ত মৌলিক
সংখ্যা=3টি 71,73,79
★ 81থেকে 90পর্যন্ত মৌলিক
সংখ্যা=2টি 83,89
★ 91থেকে100পর্যন্ত মৌলিক
সংখ্যা=1টি 97
★ 1-100 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা
25 টিঃ
2,3,5,7,11,13,17,19,23,29,31,37,41,43,47,53,59,61,67,71,73,79,83,89,97
★ 1-100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যার
যোগফল= 1060।
1.কোন কিছুর গতিবেগ= অতিক্রান্ত
দূরত্ব/সময়
2.অতিক্রান্ত দূরত্ব = গতিবেগ×সময়
3.সময়= মোট দূরত্ব/বেগ
4.স্রোতের অনুকূলে নৌকার
কার্যকরী গতিবেগ = নৌকার প্রকৃত গতিবেগ + স্রোতের গতিবেগ।
5.স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার
কার্যকরী গতিবেগ = নৌকার প্রকৃত গতিবেগ - স্রোতের গতিবেগ
সরল সুদ সংক্রান্ত সকল সূত্র সমূহঃ
যদি আসল=P, সময়=T, সুদের
হার=R, সুদ-আসল=A হয়, তাহলে
1.সুদের পরিমাণ=
PRT/100
2.আসল= 100×সুদ-আসল(A)/100+TR
১. নৌকার গতি স্রোতের অনুকূলে ঘন্টায় 10 কি.মি. এবং স্রোতের প্রতিকূলে 2 কি.মি.। স্রোতের বেগ কত?
টেকনিক- স্রোতের বেগ = (স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ - স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ) /2
= (10 - 2)/2=
= 4 কি.মি.
২. একটি নৌকা স্রোতের অনুকূলে
ঘন্টায় 8 কি.মি.এবং স্রোতের প্রতিকূলে ঘন্টায় 4 কি.মি.
যায়। নৌকার বেগ কত?
টেকনিক- নৌকার বেগ = (স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ+স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ)/2
= (8 + 4)/2
=6 কি.মি.
৩. নৌকা ও স্রোতের বেগ ঘন্টায় যথাক্রমে 10 কি.মি. ও 5 কি.মি.। নদীপথে 45 কি.মি. পথ একবার গিয়ে ফিরে আসতে কত সময় লাগবে?
টেকনিক- মোট সময় = [(মোট দূরত্ব/ অনুকূলে বেগ) + (মোট দূরত্ব/প্রতিকূলে বেগ)]
উত্তর:স্রোতের অনুকূলে নৌকারবেগ
= (10+5) = 15 কি.মি.
স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার
বেগ = (10-5) = 5কি.মি.
[(45/15) +(45/5)]
= 3+9
=12 ঘন্টা
৩. সমান্তর ধারার ক্রমিক সংখ্যার যোগফল-
(যখন সংখ্যাটি1 থেকে শুরু)1+2+3+4+......+n
হলে এরূপ ধারার সমষ্টি= [n(n+1)/2]
n=শেষ সংখ্যা বা পদ সংখ্যা
s=যোগফল
প্রশ্নঃ 1+2+3+....+100 =?
সমাধানঃ[n(n+1)/2]
= [100(100+1)/2]
= 5050
৪. সমান্তর ধারার বর্গ যোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে,-
প্রথম n পদের বর্গের সমষ্টি
S= [n(n+1)2n+1)/6]
(যখন 1² + 2²+ 3² + 4²........ +n²)
প্রশ্নঃ(1² + 3²+ 5² + ....... +31²) সমান কত?
সমাধানঃ
S=[n(n+1)2n+1)/6]
= [31(31+1)2×31+1)/6]
=31
৫. সমান্তর ধারার ঘনযোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে-
প্রথম n পদের ঘনের সমষ্টি S= [n(n+1)/2]2 (যখন 1³+2³+3³+.............+n³)
প্রশ্নঃ1³+2³+3³+4³+…………+10³=?
সমাধানঃ [n(n+1)/2]2
= [10(10+1)/2]2
= 3025
৬. পদ সংখ্যা ও পদ সংখ্যার সমষ্টি নির্নয়ের ক্ষেত্রেঃ
পদ সংখ্যা N= [(শেষ পদ – প্রথম পদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি] +1
প্রশ্নঃ5+10+15+…………+50=?
সমাধানঃ পদসংখ্যা = [(শেষ
পদ – প্রথমপদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি]+1
= [(50 – 5)/5] + 1
=10
সুতরাং পদ সংখ্যার সমষ্টি
= [(5 + 50)/2] ×10
= 275
৭. n তম পদ=a + (n-1)d
এখানে, n =পদসংখ্যা, a = 1ম পদ, d= সাধারণ অন্তর
প্রশ্নঃ
5+8+11+14+.......ধারাটির কোন পদ 302?
সমাধানঃ ধরি, n তম পদ
=302
বা, a + (n-1)d=302
বা, 5+(n-1)3 =302
বা, 3n=300
বা, n=100
৭. সমান্তর ধারার ক্রমিক বিজোড় সংখ্যার যোগফল-S=M² এখানে,M=মধ্যেমা=(1ম সংখ্যা+শেষ সংখ্যা)/2
প্রশ্নঃ1+3+5+.......+19=কত?
সমাধানঃ S=M²
={(1+19)/2}²
=(20/2)²
=100
1. জোড় সংখ্যা + জোড় সংখ্যা = জোড় সংখ্যা। যেমনঃ 2 + 6 = 8.
2. জোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা = বিজোড় সংখ্যা। যেমনঃ 6 + 7 = 13.
3. বিজোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা = জোড় সংখ্যা। যেমনঃ 3 + 5 = 8.
4. জোড় সংখ্যা × জোড় সংখ্যা
= জোড় সংখ্যা। যেমনঃ 6 × 8 = 48.
5.জোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা = জোড় সংখ্যা। যেমনঃ 6 × 7 = 42
6.বিজোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা = বিজোড় সংখ্যা। যেমনঃ 3 × 9 = 27
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন